বিস্তারিত জানতে বিশদে পড়ুন।
ওয়েসিসি স্কলারশিপ নিয়ে বড়ো ঘোষণা করা হলো। এই স্কলারশিপ দেওয়া হয় সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রীদের। এখানে টাকা পাওয়ার নিয়মটা একটু আলাদা। অধিকাংশ স্কলারশিপের মধ্যে কিছু রাজ্য সরকার দেয় এবং কিছুটা কেন্দ্র দেয়। কিন্তু এখানে চল্লিশ শতাংশ স্কলারশিপ দেয় রাজ্য এবং বাকি ৬০ শতাংশ দেয় কেন্দ্র। আর সমস্যাটা ঠিক এখানেই দেখা গেছে। রাজ্য সরকারের যে পরিমাণ স্কলারশিপ দেওয়ার কথা সেটা রাজ্য দিয়ে দিলেও কেন্দ্রেরটা পায়না ছাত্রছাত্রীরা। এই ঘটনা বারবার ঘটেছে। রাজ্যের আবার সংখ্যালঘুদের জন্য আলাদা স্কলারশিপ আছে। ঐকশ্রী নামের ঐ স্কলারশিপেই রাজ্য আবেদন করতে অনুরোধ জানায় ছাত্রছাত্রীদের।
এই বছরে টাকা না ঢোকার জন্য বেশ কিছু জিনিস করতে হবে। ছাত্রছাত্রীদেল ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্টের সাথে আধার লিঙ্ক করা আছে কিনা এবং সেই আধার দশ বছরের মধ্যে আপডেট হয়েছে কিনা! এছাড়াও খাদ্যসাথী নাম্বার, পরিবারের আয়ের কাগজ, কাস্ট সার্টিফিকেট সঠিকভাবে জমা হয়েছে কিনা। এই জিনিসগুলি সঠিক না হলে অ্যাকাউন্ট দিয়ে টাকা আসবেনা। কেন্দ্রের টাকা আসার সম্ভাবনা দূর্গা পুজার দিকে।
মাধ্যমিক নিয়ে বড় খবর, আমূল পরিবর্তন হচ্ছে সিলেবাসের, জানুন কি সিদ্ধান্ত নিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
রাজ্য সরকারের ঐকশ্রী স্কলারশিপে ফর্ম ফিল আপ করা যাবে তখন যখন আর কোনো স্কলারশিপ ঐ ছাত্রছাত্রী নিচ্ছেনা। যেমন স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ ,এই প্রোগ্রামের টাকা যদি কেউ নিয়ে থাকে তাহলে এখানে আবেদন করলে টাকা আটকে দেওয়া হবে। স্বামী বিবেকানন্দের টাকা ওয়েসিস স্কলারশিপের থেকে অনেক বেশি। রাজ্যের যেকোনো স্কলারশিপের ক্ষেত্রেই একই নিয়ম প্রযোজ্য।