Krishak Bandhu Scheme

Krishak Bandhu Scheme – কৃষক বন্ধু প্রকল্পে আপনার নাম আছে তো? চেক করুন এক্ষুনি।

কৃষক বন্ধু প্রকল্পে (Krishak Bandhu Scheme) এই মাস থেকে টাকা দিতে শুরু করবে রাজ্য সরকার। পশ্চিমবঙ্গ সরকার লক্ষীর ভান্ডার শুরু করেছিল বাড়ির মহিলাদের সাহায্যার্থে এবং সেই সময়ই ছোটো জমির মালিকদের সাহায্যের জন্য বছরে একটা পরিমাণ টাকা দেওয়ার হবে ঘোষণা করেছিল। এই প্রকল্পের আবেদনও দুয়ারে সরকার প্রকল্পে জমা নেওয়া হয়। এছাড়াও অন্যান্য সময়ে কৃষি দপ্তরের অফিসগুলিতে জমা নেওয়া হয়।

রবি ও খারিফ ফসলের জন্য বছরে দু বার কিস্তিতে টাকা দেওয়া হয়। প্রধানত মুখ্যমন্ত্রী চেয়েছিলেন চাষিদের পরিবারগুলিকে সাহায্য করতে। প্রতিবছর চাষিরা তাদের ফসল থেকে লাভ করতে পারেনা। কোনোবছর প্রাকৃতিক দুর্যোগ আবার কোনো বছর ফসলের সঠিক ফলন হয়না বলে তারা ক্ষতির মুখে পড়ে। এমনকি তাদের নিত্যদিনের খাবার জোগাড়ও অসাধ্য হয়ে পড়ে।

আধার কার্ডে বড় পরিবর্তন আনলো কেন্দ্র, বিপদে পড়ার আগে জেনে নিন।

এই পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী চেয়েছিলেন কিছুটা কৃষক (Krishak Bandhu Scheme) পরিবারগুলির পাশে দাঁড়াতে। সরকারের তরফে জানানো হয় ৪০০০টাকা থেকে ১০০০০টাকা দেওয়া হবে প্রতি বছরে। জমির পরিমান অনুযায়ী সেই টাকা ভাগ করে দেওয়া হয়।এক একরের কম জমি থাকলে ৪০০০ টাকা এবং ১ একরের বেশি জমি থাকলে ১০০০০ টাকা দেওয়া হবে।

বাংলায় প্রধানত দুই মরসুমে চাষ বেশি। এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাস অবধি খারিফ মরসুমের টাকা দেওয়া হবে। আবার অক্টোবর থেকে মার্চের মধ্যে রবি মরসুমের টাকা দেবে। এই দশ হাজার টাকাকে দুভাগে প্রধানত ভাগ করে দেওয়া হয়।

এই কৃষক বন্ধু প্রকল্পে ডেথ বেনিফিটও আছে। এখানে কেউ মারা গেলে তাঁর পরিবারকে দু লক্ষ্য টাকা দেওয়া হবে এককালীন। একজন জমির মালিককে যেকোনো ডকুমেন্ট সাবমিট করতে বলা হয়েছিল টাকা পেতে। কোনো আপডেটেড তথ্যের কথা বলা হয়নি। অর্থ্যাৎ এই ক্ষেত্রে অতি সহজেই টাকা পাওয়া যাবে। ব্যাঙ্কে কৃষক বন্ধু প্রকল্পের টাকা ঢুকলে মেসেজ করে দেওয়া হয়। একজন গরীব কৃষকের কাছে এই টাকা অনেক মূল্যবান।

সমস্ত খবর সবার আগে পেতে আজই যুক্ত হন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে- Link