শিক্ষাগত যোগ্যতা ও আবেদনের শেষ তারিখ জানতে পড়ুন বিস্তারিত।
ন্যাশানাল স্কলারশিপের পোর্টাল খোলার সময় চলে এলো। ভারতবর্ষের আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীদের কাছে সুবর্ণ সুযোগ এটি। কেন্দ্র এবং রাজ্য দুই সরকারই মেধাবী আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীদের জন্য স্কলারশিপ প্রোগ্রাম চালু রাখে। রাজ্যের স্কলারশিপের তুলনায় কেন্দ্রের স্কলারশিপের পয়সার পরিমাণ অনেক বেশি হয়।
ভারতের মতো আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া দুর্বল দেশে পড়াশোনা কিছুটা হলেও বিলাসিতা একাধিক ছাত্রছাত্রীর কাছে। এখানে দুবেলা ভাত জোগাড় হয়না কয়েক কোটি মানুষের। তাই সরকার চেষ্টা করে স্কলারশিপের মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের সাহায্য করতে। এই ন্যাশানাল স্কলারশিপের প্রতি বছর অগাস্টে ফর্ম ফিল আপ হয়।
গরমের ছুটির পর সিলেবাস শেষ করতে নয়া পদক্ষেপ পর্ষদের, শনিবারও হবে পুরো স্কুল।
এখানে আবেদনকারীকে অবশ্যই ভারতের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। তার পরিবারের বার্ষিক আয় ২.৫ লাখ টাকার নীচে হতে হবে। তার দেওয়া শেষ অ্যাকাডেমিক পরীক্ষায় অবশ্যই ৫০ শতাংশ নাম্বার থাকতে হবে। কেন্দ্রের তরফে বেশ কিছু ডকুমেন্টের ভেরিফিকেশন হবে যেমন স্থায়ী বাসিন্দার প্রমাণপত্র, মার্কশিট, পরিবারের আয়ের প্রমাণপত্র। এই স্কলারশিপে ১০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়।
তবে এই স্কলারশিপ পাওয়া রাজ্য সরকারের স্কলারশিপ গুলোর তুলনায় একটু কঠিন। প্রধানত এই পরীক্ষায় বসতে হলে অঙ্কের উপর জোর দেওয়া হয়। এছাড়াও অন্যান্য ব্যাখ্যামূলক উত্তরও চায়। সপ্তম শ্রেণীর পরীক্ষায় ৫৫% নাম্বার থাকতেই হবে।