প্রধানমন্ত্রী কিষাণ প্রকল্পে জালিয়াতির সব পথ বন্ধ করে দিলো। ১৩ তম কিস্তির টাকা ইতিমধ্যেই অনেকদিন আগেই দিয়ে দেওয়া হয়েছে। রাজ্য এবং কেন্দ্র দুই সরকারই চাষিদের সাহায্যের জন্য বাৎসরিক কিস্তিতে টাকা দেওয়ার প্রকল্প শুরু করে। কিন্তু দুই সরকারেরই নিয়ম সম্পূর্ণভাবে আলাদা। রাজ্য বছরে দেয় ১০০০০ টাকা দুই কিস্তিতে। প্রধানমন্ত্রী কৃষক যোজনায় ২০০০ টাকা করে তিনবার পাবে চাষিরা। এই প্রকল্পে ২০১৯ সালে যখন শুরু হয় তখনই ঠিক হয় ২হেক্টর পর্যন্ত জমির মালিকরা আবেদন করতে পারবে।
কিন্তু টাকা দেওয়ার পর থেকেই দেখা যাচ্ছে জালিয়াতি করে বেশি টাকা তুলে নিচ্ছে বিভিন্ন ব্যাক্তি। জমির ভুয়ো কাগজ তৈরি করছে। এই কাজে বাধা প্রদান করার জন্য E কেওয়াইসসি করতে বলেছিল। তার জন্য একটি নির্দিষ্ট অ্যাপও ঠিক করে দেয় এবং তাতে পাসওয়ার্ডও রাখতে হতো। এখন এই ব্যাবস্থাকে আরো সুরক্ষিত করার জন্য ফেস রেগোগনাইজেশন ব্যাবস্থা এনেছে। যাতে প্রতিটি ব্যাক্তিকে আলাদা করে চিহ্নিত করা যায়। বিভিন্ন সূত্রে খবর ১৫ই জুলাইয়ের মধ্যে ১৪ তম কিস্তির টাকা দিতে চলেছে সরকার। তারা এখনো এই বিষয়ে কোনো বিষয়ে গ্রীণ সিগন্যাল দেয়নি। কিন্তু এরপর থেকে জালিয়াতি নিয়ে ভাবতে লোকজনদের। নাহলে তাদের জমির আসল টাকাটাও আর অ্যাকাউন্টে ঢুকবেনা।
আরও পড়ুন:- রাজ্যে আবারও ছুটি ঘোষণা, টানা সাত দিন ছুটি থাকবে সকল স্কুল কলেজ, কবে থেকে কবে জানুন।