now-pension-will-be-available-in-private-job-also
Advertisement

এবার থেকে বেসরকারি চাকরিতে মাসে ৪৫০০০টাকা পেনশন দেওয়ার কথা ঘোষণা করলো। দেশে বেশকিছু বছর ধরে সরকারি চাকরিতে মন্দা চলছে। তাই বাধ্য হয়ে বেসরকারি চাকরিতে নিযুক্ত হতে বাধ্য হচ্ছে একরাশ যুবক। আবার অনেক ক্ষেত্রে ইচ্ছা করেই বেসরকারি চাকরিতে নিযুক্ত হয় বেশি বেতনের জন্য। সেখানে বেতন অনেকটাই বেশি হয়ে গেলেও যেমন সরকারি চাকরির মতো নিশ্চয়তা নেই ঠিক তেমনই আর একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস পেনশন। প্রত্যেকের বার্ধক্য বয়সের চিন্তা আর থাকেনা যদি পেনশন থাকে। মাসিক খরচ তাতেই চলে যায়। কিন্তু বেসরকারি কোম্পানিরা ৬০ বছর পর আর কোনো সুবিধা দেয়না। তাই কেন্দ্র সরকার এদের পাশে দাঁড়াতে চায়। ন্যাশনাল পেনশন প্রথম শুরু হয় ২০০৪ সাল থেকে। কিন্তু তখন এটি শুধুমাত্র সরকারি চাকরিজীবীদের প্রযোজ্য ছিল। ২০০৯ সাল থেকে সবার জন্য এই নিয়ম চালু হয়ে যায়।

Advertisement

এই ন্যাশনাল পেনশন স্কিমে একজন ৩০ বছর বয়সের যুবক যদি মাসিক ৫০০০টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে আপনার যখন ৬০ বছর বয়স হবে তখন ১.১২ কোটি টাকা জমবে আপনার অ্যাকাউন্টে। কেন্দ্র সরকার তাহলে আপনাকে মাসে ৪৫০০০টাকা দেবেন। এর সাথে এককালীন টাকা বাবদ ৪৫ লাখ টাকা পাবেন। এই স্কিমে আরো কিছু অতিরিক্ত সুবিধা আছে যেমন বার্ষিক ৫০০০০টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পেয়ে যাবেন।

Advertisement

আরও পড়ুন:- চাকরি বাতিল হচ্ছে না ৩২ হাজার শিক্ষকের। সুপ্রিম কোর্টের নতুন রায়ে খুশি শিক্ষা মহল।

সুতরাং আপনি বেসরকারি চাকরি করলেও আপনার টেনশন নেওয়ার দিন শেষ। এই স্কিমে হাতে সময় নিয়ে ইনভেস্ট করে নিন। কেন্দ্রের এই পেনশন স্কিম কোনো স্যালারি অ্যাকাউন্টের থেকে কম নয়। আবার অনেকেই আছেন সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে কনট্রাকচুয়ালি কাজ করেন। তাদের জন্যও এই পরিষেবা থাকবে।