স্কুল খোলা নিয়ে বড় খবর।
গরমের ছুটি শেষ করে স্কুল খুলতে চলেছে শেষ পর্যন্ত। রাজ্যে প্রায় ১ মাস গরমের ছুটি পড়েছে। কিন্তু তারও আগে এপ্রিলেও এক সপ্তাহ গরমের ছুটি পড়েছিল। তখন পরে আবার আবহাওয়ার উন্নতি হওয়াতে সেই ছুটি আর বাড়ানো হয়নি। আগে সাধারণভাবে গরমের ছুটি পড়ত পনেরো দিন। কিন্তু বছর বছর গরম বাড়ায় সেই ছুটি বাড়ানো হয়েছে। অনেকেই পড়ুয়াদের স্বাস্থ্যের দিকটাতে গুরুত্ব দিতে চায়। কিন্তু এই ক্ষেত্রে আবার পঠনপাঠনে ঘাটতি তৈরি হয়ে যাচ্ছে।
করোনার পর স্কুল খোলে যখন দেখা গিয়েছিল স্কুল ছুট সর্বোচ্চ সীমাতে গিয়ে ঠেকেছিল। প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার আগেই তাদের বিভিন্ন কাজে লাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এটা রাজ্যের কাছে বড়ো লজ্জার বিষয়। রাজ্যের মান কমে এতে হিউম্যান ইনডেক্সে। রাজ্যের একাধিক শিক্ষক সংগঠন এবং অভিভাবক সমিতি দাবি জানিয়েছে এবার স্কুল খুলুক। নাহলে স্কুল খুলে সিলেবাস শেষ করে তাদের পরীক্ষা নিতে হবে। এটা শিক্ষকরা চায়না। ছাত্রদের সঠিক ভাবে সিলেবাস করতেই চায়।
এই সব ব্যাংকে অ্যাকাউন্টে থাকলে আর পাবেন না লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা, জারি হল নির্দেশিকা।
তাই প্রথমে উচ্চমাধ্যমিক স্কুলগুলি এবং প্রাথমিক স্কুলগুলি খোলার তোড়জোড় শুরু করেছে পর্ষদ। এখন গরমও কিছুটা কম।আবার রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোট হলে স্কুলগুলি বন্ধ করতে হবে। এখন খুলে দেওয়াই ভালো। প্রয়োজনে সকালের দিকে স্কুল করুক স্কুলগুলি। একটু বড়োদের খুব বেশি সমস্যা হবেনা। ছাতা জলের বোতল নিয়ে যাওয়া বিদ্যালয় থেকে বাধ্যতামূলক করে দিলেই হবে। তাদের টিফিন পিরিয়ডে মাঠে না যেতে দিলেই হলো। কিন্তু ছোটোরা এসব কথা শুনবেনা।