Scholarship(স্কলারশিপ)

Scholarship – পাঁচ স্কলারশিপ এবার থেকে স্বপ্নপূরণের সাথী হতে চলেছে রাজ্যের ছাত্রছাত্রীদের।

দেশের সবথেকে গর্বের বিষয় হয় সেই দেশের মেধা। কিন্তু ভারতের মতো আর্থিকভাবে দুর্বল দেশে অনেক মেধা হারিয়ে যায় টাকার অভাবে। সরকার এই মেধাকে হারিয়ে যেতে দেয়না চাইনা বলেই বিভিন্ন স্কলারশিপ প্রোগ্রাম চালু করেছে। এমনই কিছু জরুরি স্কলারশিপ প্রোগ্রাম দেখা নেওয়া যাক।

স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ (Scholarship)- এই স্কলারশিপে তারাই আবেদন করতে পারবে যারা মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক দুই পরীক্ষাতেই ৭৫ শতাংশের বেশি নাম্বার পায়। এরপর গ্রাজুয়েশনের সময় যাদের ৫৫ শতাংশ নাম্বার অবশ্যই থাকবে। এই সমস্ত ছাত্রছাত্রীদের পরিবারের বার্ষিক আয় ৬০ হাজার টাকার নীচে হতে হবে।

Dhirubhai Ambani Scholarship – এ আবেদন করলেই মিলবে নগদ 41000 টাকা, জানুন আবেদন পদ্ধতি।

ওয়েসিস (Scholarship) – মাধ্যমিকের আগে থেকে মাস্টার্স করা পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীরা এই স্কলারশিপ পাবে। তবে আবেদনকারীকে অবশ্যই তফশিলী জাতি এবং উপজাতি এবং অনগ্রসর শ্রেণীর হতে হবে। নবম শ্রেণীতে উঠলেই আবেদন করা যায় এই প্রকল্পে। যেসকল ছাত্রছাত্রীর পরিবারের বার্ষিক আয় দু লাখ টাকার নীচে তারাই আবেদনের যোগ্যতা অর্জন করতে পারবে।

জগদীশ চন্দ্র বসু ন্যাশানাল ট্যালেন্ট সার্চ – জগদীশ বসু ন্যাশানাল ট্যালেন্ট সার্চ রাজ্য সরকারের একটি সংস্থা। বিজ্ঞান ভালোবাসে এমন পড়ুয়া নেই যে এই স্কলারশিপের কথা জানেনা। তবে এই স্কলারশিপ পাওয়া যায় যদি মাধ্যমিকে ৭৫% এবং উচ্চমাধ্যমিক ও গ্রাজুয়েশনেও বিজ্ঞান বিভাগেই পড়াশোনা করে।

মেরিট কাম মিনস – যে সকল সংখ্যালঘু ছাত্রছাত্রীদের পরিবারের বার্ষিক আয় আড়াই লাখ টাকার নীচে তারাই আবেদন করবে । মাধ্যমিক থেকে গ্র্যাজুয়েশন অবধি এই স্কলারশিপ পাওয়া যায়। যেকোনো বিভাগে পড়লেই এই স্কলারশিপ পাওয়া যাবে।

নবান্ন স্কলারশিপ – এই স্কলারশিপে ৫৫- ৬৫ শতাংশ নাম্বার থাকতে হবে মাধ্যমিকে। তবে স্কলারশিপের বর্তমানে নাম পরিবর্তন হয়েছে। উত্তরবঙ্গে এই স্কলারশিপের নাম উত্তরকন্যা এবং দক্ষিণবঙ্গে দক্ষিণবঙ্গ স্কলারশিপ।

সমস্ত খবর সবার আগে পেতে আজই যুক্ত হন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে- Link