সঠিক খবর জানতে পড়ুন বিস্তারিত।
পশ্চিমবঙ্গের স্কুলগুলি খুলতে চলেছে গরমের ছুটি কাটিয়ে। রাজ্যে দেড় মাস টানা গরমের ছুটি ছিল। একাধিক অভিভাবকের প্রশ্ন ছুটি শেষে স্কুল কবে খুলছে ১৪ ই জুন না ১৫ ই জুন। আর কী ছুটি বাড়বে! শুক্রবার থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন হয়েছে অনেকটা। মাঝেমাঝেই রাজ্যব্যাপী বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি শুরু হচ্ছে। সেই কারণে তাপমাত্রা অনেকটাই কমেছে।
অস্বস্তিজনিত আবহাওয়া বজায় থাকলেও অন্য কোনো সমস্যা আর নেই। কেরলে বর্ষা ঢুকেছে কিছুদিন আগে । অর্থাৎ আর কিছুদিনের মধ্যেই বাংলাতেও বর্ষা ঢুকে যাবে। তাই নতুন করে আর ছুটি পড়বেনা সে বিষয়ে সম্পূর্ণ নিশ্চিত হওয়া যায়।
সমস্যায় আমজনতা! স্কলারশিপ থেকে রেশন প্রকল্প বন্ধ হতে পারে সব কিছু, কিন্তু কেন? জানুন।
এতদিন স্কুল বন্ধ থাকায় ক্ষতি হচ্ছে আদতে ছাত্রছাত্রীদের। প্রতিদিনের নিয়মের বাইরে চলে যায়। এমনিতেই করোনার ধাক্কা এখনও ঠিক ভাবে সামলে উঠতে পারেনি রাজ্য। তার প্রভাব দেখা গেছে এবছর মাধ্যমিক পরীক্ষায়। প্রায় সাড়ে চার লক্ষ্য ছাত্রছাত্রী কমেছিল এইবারের পরীক্ষায়। একাধিক সমীক্ষায় রাজ্য বোর্ডের বেহাল চিত্র উঠে এসেছে, সেই কারণে শহর এবং শহরতলির স্কুলগুলিতে নজর দিলে কোন পরিমাণে ছাত্রছাত্রী কমেছে দেখা যায়।
অভিভাবকরা ছেলেমেয়েদের দিল্লী বোর্ডের স্কুলগুলিতে পড়াতে চাইছে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার লাগাতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তাদের বোর্ডের সাথে সামঞ্জস্য রাখতে অবশ্য। সকলেই চায় নতুন করে আর ছুটির দরকার নেই। পঠন-পাঠন আগের মতো শুরু হোক। কিছুমাস পরেই আবার পুজোর ছুটি পড়তে চলেছে।
জেলা শিক্ষা দফতরে অবশ্য ইতিমধ্যেই সার্কুলার চলে গেছে। স্কুলখোলার আগের দিন যেন সব বিল্ডিং পরিষ্কার হয়ে যায় এবং সেই দিন থেক মিড ডে মিল শুরু হয়ে যায়।