when-will-the-new-applicants-get-the-money-of-lakshmir-bhandar-prakalpa
Advertisement

বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় আসার পর বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প চালু করেন সাধারণ মানুষদের কথা ভেবে। তারই মধ্যে বিখ্যাত একটি প্রকল্প হলো লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প বা Lakshmir Bhandar Prakalpa। বর্তমান সময়ে মহিলাদের সাবলম্বী করে তোলার লক্ষ্যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই প্রকল্প চালু করে ছিলেন। এই প্রকল্পের আন্ডারে মহিলাদের মাসিক ৫০০ এবং ১০০০ টাকা প্রর্যন্ত ভাতা দেওয়ার মধ্যে দিয়ে তাদের সাহায্য করা হয়ে থাকে। প্রতি মাসে এই প্রকল্পের টাকা আবেদনকারীরা তাদের নিজেদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পেয়ে যায়।

Advertisement

এবার প্রশ্ন হলো, Lakshmir Bhandar Prakalpa তে যারা শেষের দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে অর্থাৎ নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে আবেদন করেছিলেন তারা কবে থেকে এই প্রকল্পের টাকা পাবেন? বলে রাখা উচিৎ, নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে নতুন করে প্রচুর মহিলা এই প্রকল্পের আন্ডারে আবেদন করেছিলো। অনেকে আগে আবেদন করবার পরেও টাকা না পাবার জন্য তারাও আবার আবেদন করেছিলো শেষের দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে।

Advertisement

৩ লাখ নাম বাদ গেলো বৃদ্ধভাতা ও বিধবা ভাতা থেকে। আপনার নাম বাদ যায়নি তো এখনই দেখে চেক করুন।

এই প্রকল্পে আবেদন করবার পর যদি আপনার আবেদনপত্র গ্রহন করা হয়ে থাকে তবে আপনার মোবাইলে SMS আসে। কিন্তু বহুক্ষেত্রে এমনও দেখা গিয়েছে, SMS না আসার পরেও ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা ক্রেডিট হতে শুরু করেছে। অর্থাৎ আপনি যদি সঠিক ভাবে আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দিয়ে থাকেন এবং তারসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ডকোমেন্স জমা দিয়ে থাকেন তবে আপনি লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প বা Lakshmir Bhandar Prakalpa থেকে অনায়াসেই টাকা পেয়ে যাবেন।

সমস্ত খবর সবার আগে পেতে আমাদের টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত হন – Link

এবার কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো, টাকা পাবার জন্য কোন বিষয়ে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিৎ। এক্ষেত্রে সবার প্রথমে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে আধার কার্ড থাকতে হবে। কোনো কারনবসত যদি এটা না থাকে তবে আপনি কোনোভাবেই এই প্রকল্প থেকে টাকা পাবেন না। এবং আবেদন পত্রে সঠিক IFSC কোড বসাতে হবে৷ বিভিন্ন সময় দুটি বা তিনটি ব্যাংক মিলে একটি ব্যাংক হয়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, IFSC কোড চেঞ্জ হচ্ছে। অর্থাৎ আপনার আবেদন পত্রে নতুন IFSC কোড বসিয়ে আবেদন পত্রটি জমা দিতে হবে তবেই আপনার টাকা নির্দিষ্ট ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পৌঁছাবে। এছাড়াও এই প্রকল্পের টাকা পেতে হলে সিঙ্গেল ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জমা দিতে হবে।

আধার কার্ডের ছবি পছন্দ হচ্ছে না পাল্টে নিন এই সহজ পদ্ধতিতে।

যারা নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্পে আবেদন করেছিলেন তারা টাকা কবে পাবে?
এই নিয়ে সরকারের তরফে কোনো রকম নোটিফিকেশন প্রকাশিত না হলেও, বলা যেতে পারে এই সমস্ত আবেদনকারীরা ফেব্রুয়ারী মাসে তাদের টাকা পেতে শুরু করবেন। যেহেতু নভেম্বর মাসের পর দুয়ারে সরকার ক্যাম্পের তারিখ বাড়িয়ে ডিসেম্বর মাসের শেষ তারিখ পর্যন্ত করে দেওয়া হয়েছিলো তাই নতুন আবেদনকারীদের আবেদন পত্র ভেরিফাই করে টাকা দেওয়া শুরু হতে বেশ কিছুটা সময় লাগবে।

এছাড়াও আপনি ঘরে বসে Lakshmir Bhandar Palkalpa এর স্ট্যাটাস চেক করে নিতে পারেন – Link